
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পাবিরাবিক কলোহের জের ধরে দেবরের লাঠির আঘাতে ভাবীর মুত্যৃ হয়েছে। শনিবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার দৌলতপুর সদর ইউনিয়নের গোবরগাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম নাজমা খাতুন (৩৫)। সে একই গ্রামের গিয়াস উদ্দীনের স্ত্রী। ঘটনার পরপরই ঘাতকরা গা ঢাকা দিয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক কলোহের জের ধরে গিয়াস ও তাদের ভাইদের মধ্যে ঝগড়া লাগে। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে স্বামী গিয়াসের ছোট দুই ভাই শাহীন ও তুহিন লাঠি দিয়ে নাজমা খাতুনের মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করলে সে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়রা ছুটে এসে নাজমাকে উদ্ধার করে দৌলতপুর হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পরপরই ঘাতকরা পালিয়ে যায়। ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম জাবীদ হাসান বলেন, খবর পেয়ে দ্রæত ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হয়েছে। ঘটনার পরপরই ঘাতকরা পালয়ে যায়। তদন্ত করে দোষিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।