
দৌলতপুরে প্রথম দিনের লকডাউনে ব্যাপক তৎপর ছিলেন পুলিশ প্রশাসন। সকাল ১০ টার দিকে দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার ও থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ জহুরুল আলম একযোগে বের হয়ে বিভিন্ন বাজার টহল ও মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করেন।
উপজেলার খাদ্য ও ঔষধের দোকান ছাড়া অন্যান্য বিপনী বিতান, দোকানপাট বন্ধ দেখা গেছে। তাছারা বেশ কিছু’ দোকান খোলা রাখা ও মাক্স বিহীন ঘোরাঘুরি করাই পাঁচজনের ২৫ শো টাকা জরিমানা করা হয়। পরে উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এজাজ আহমেদ মামুন প্রশাসনকে নিয়ে জনগণকে সচেতন করার লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালান।
পাশাপাশি নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকা দোকানপাট ও যানবাহন বন্ধ এবং জনসাধারণের বাইরে বের হওয়ার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় এবং যথাযথ প্রমাণ না থাকলে দোকান বন্ধ সহ মোটর সাইকেল আরোহীদের থানায় নেওয়া হয়।
থানার ওসি মোঃ জহুরুল আলম বলেন, সরকারি নির্দেশনা মতে লকডাউন বাস্তবায়নে পুলিশ সদস্যরা সকাল থেকেই তৎপর রয়েছে। শুধু সরকারি নির্দেশনা ও প্রশাসন সতর্ক হলেই হবে না। এই মহামারী করোনা থেকে বাঁচতে হলে সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার জানান, কঠোরভাবে লকডাউন বাস্তবায়ন করতে উপজেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে কাজ করছেন। করোনার সংক্রমন রোধে সকল নির্দেশ ও স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। সকলে সহযোগিতা করলে করোনা মোকাবেলা অনেক সহজ হবে।