
নিজস্ব প্রতিনিধি: এবার অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ‘গ্রন্থ উন্মোচন মঞ্চে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা মো: শহীদুল্লাহ্ এর লেখা চারটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। লেখকের বইগুলো হলো ‘কাছের বন্ধু গ্রাম পুলিশ’ ‘চলো যাই সেন্টমার্টিন, ‘আমার স্মৃতিতে ৭১’ এবং ‘ডেসপারেট কিলার-৩’।
বইগুলো প্রকাশ করেছে প্রকাশনী সংস্থা গ্রন্থ কুটির। বইটি ‘গ্রন্থ কুটির’ প্রকাশনীর ১৬৪-১৬৬ নং স্টলে পাওয়া যাচ্ছে৷
শুক্রবার বিকেলে বাংলা একাডেমির গ্রন্থ উন্মোচন মঞ্চে অবসরপ্রাপ্ত সহকারী পুলিশ সুপার (হেডকোয়ার্টার) মোঃ শহিদুল্লাহর লেখা এ বইয়ের বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতার চেয়ারম্যান জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলম।
এসময় তিনি বলেন, এই বইয়ের লেখক মোঃ শহিদুল্লাহ একজন প্রতিভাবান লেখকই নন। অনেক পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে ব্যতিক্রমও বটে এই পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি একদিকে যেমন ভালো লেখক অন্যদিকে তিনি একজন ভালো পুলিশ কর্মকর্তাও ছিলেন।
পুলিশ জীবনের বাস্তবতার নিরিখেই তিনি তার প্রথম বই এক পুলিশের না নলা গল্প বইটি সংকলন করে পাঠকের জন্য অনন্য সৃষ্টি করেছিলেন। অনেক সাড়াও পেয়েছেন তিনি।
সেই বইটি পড়ে নিশ্চয়ই এক পুলিশ কর্মকর্তার জীবনের ঘটে যাওয়া বাস্তবতার কথা উঠে আসে সেই বইটিতে। লেখক হিসেবে এই পুলিশ কর্মকর্তা তার জীবনের অভিজ্ঞতালব্ধ যে সমস্ত বিষয় তার বইয়ের পাতায় লিপিবদ্ধ করেছেন তা পড়ে একদিকে যেমন পাঠক মুগ্ধ হয়েছেন ঠিক তেমন এই লেখকের আরও চারটি বই পাঠকদের অভিজ্ঞতাও বাড়বে বলে মনে করেন তিনি৷ তিনি লেখকের ভবিষ্যৎ মঙ্গলময় জীবন কামনা করে তাকে আরো সৃজনশীল লেখা উপহার দেয়ার জন্য অনুরোধ জানান৷
এসময় জাগ্রত সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কুষ্টিয়ার বিশিষ্ট লেখক ও সাহিত্যিক হাসান টুটুল, সাহিত্যিক ড. রকিবুল হাসান, ড. রকিবুল ইসলাম, গ্রন্থকুটির প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী জনাব রতন কুমার পালসহ লেখকের শুভাকাঙ্ক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাগ্রত সাহিত্য পরিষদের পক্ষ থেকে লেখক মো: শহীদুল্লাহ কে জাগ্রত সাহিত্য পরিষদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত করা হয়।